• সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫, ১০:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
কুড়িগ্রামে ছেলের ক্ন্ডা খাবারে বিশ মিশিয়ে বাবাকে হত্যা, মা ও ভাই অসুস্থ। গণপূর্তের ১২ জন মাফিয়া চক্রের অনিয়ম ও দুর্নীতি’র বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে দুদকের অনুসন্ধানী টিম। প্রবাসী সাংবাদিক সজীব আল হোসাইন এর জন্মদিন উদযাপন! ঝালকাঠিতে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থান স্মরণে ‘রেমিট্যন্স যোদ্ধা’ দিবস উদযাপন। “ভুয়া নয়, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারাই জাতীয় গৌরব”—চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-যুবলীগের ‘গোপন বৈঠক’, গ্রেপ্তার ২২, মেজর হেফাজতে। নলছিটি কৃষক দলের আয়োজনে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া অনুষ্ঠান। গণপূর্তের ‘বিতর্কিত’ প্রকৌশলীদের দিকে দুদকের নজর : তালিকায় আছেন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ কে এম সোহরাওয়ার্দী এবং নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান হাবীব গং। ঝালকাঠির সাওরাকাঠি বালিকা বিদ্যালয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের উপর প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত । ইতালিতে নরসিংদী জেলা সমিতির আনন্দ ভ্রমন অনুষ্ঠিত।

ছিনতাই হওয়া বাংলাদেশী জাহাজের নাবিকদের পরিচয় মিলেছে

Reporter Name / ৪২৩ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০২৪

ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়া বাংলাদেশী জাহাজ ‍‍এমভি আবদুল্লাহর পণবন্দী ২৩ নাবিকের ১১ জনই চট্টগ্রামের বাসিন্দা বলে জানিয়েছে জাহাজটির মালিকের প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রামের শিল্প গ্রুপ কেএসআরএম কর্তৃপক্ষ।

কেএসআরএমের কর্মকর্তারা জানান, জাহাজটি আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিকের মাপুতো বন্দর থেকে কয়লা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরের উদ্দেশে যাচ্ছিল। যাত্রাপথে ভারত মহাসাগরে জলদস্যুরা জাহাজের দখল নেয়।

 

পণবন্দী নাবিকরা সুস্থ আছেন জানিয়ে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়, জলদস্যুর কবল থেকে জাহাজ ও নাবিকদের মুক্ত করে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। জাহাজটির ২৩ নাবিকের মধ্যে ১১ জনই চট্টগ্রামের বাসিন্দা।

 

কেএসআরএম-এর মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের জাহাজটি ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়েছে বলে জানতে পেরেছি। জলদস্যুরা জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। তবে পণবন্দী ২৩ ক্রুর সবাই জাহাজের কেবিনে নিরাপদে আছেন। তাদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে।’

পণবন্দী হওয়া ক্রুরা হলেন- ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আব্দুর রশিদ, চিফ অফিসার মোহাম্মদ আতিকুল্লাহ খান, সেকেন্ড অফিসার মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী, থার্ড অফিসার মো: তারেকুল ইসলাম, ডেক ক্যাডেট মো: সাব্বির হোসেন, প্রধান প্রকৌশলী এএসএম সাইদুজ্জামান, দ্বিতীয় প্রকৌশলী মো: তৌফিকুল ইসলাম, তৃতীয় প্রকৌশলী মো: রোকন উদ্দিন, চতুর্থ প্রকৌশলী তানভীর আহমদ, ইঞ্জিন ক্যাডেট আইয়ুব খান, ইলেক্ট্রিশিয়ান ইব্রাহিম খলিল উল্লাহ, এবি মো: আনোয়ারুল হক, এবি মো: আসিফুর রহমান, এবি সাজ্জাদ হোসেন, ওএস জয় মাহমুদ, ওএস মো: নাজমুল হক, ওএস আইনুল হক, অয়েলার মোহাম্মদ শামসউদ্দিন, মো: আলী হোসেন, ফায়ারম্যান মোশারফ হোসেন শাকিল, চিফ কুক মো: শফিকুল ইসলাম, জিএস মো: নূর উদ্দিন ও ফিটার মো: সালেহ আহমেদ। তাদের মধ্যে ১১ জন চট্টগ্রামের বলে জানা গেছে।

গোল্ডেন হক নামে পরিচিত এমভি আবদুল্লাহ গত বছর কেএসআরএম গ্রুপের মালিকানায় আসে। পণবন্দী জাহাজটিসহ কেএসআরএম গ্রুপের মোট ২৩টি জাহাজ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক রুটে চলাচল করছে।

উল্লেখ্য, ২০১১ সালে একই মালিকের ‘এমভি জাহান মনি’ নামের আরেকটি জাহাজ পণবন্দী করেছিল সোমালিয়ান জলদস্যুরা। ওই সময় মুক্তিপণ দিয়ে জাহাজটি মুক্ত করা হয়।
সূত্র : ইউএনবি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/