• শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজাপুরে বিনামূল্যে সার-বীজ পেল ১হাজার ৯৫০জন কৃষক। ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের আয়োজিত বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। ফুলতলায় অপচিকিৎসা রুখতে গিয়ে কুচক্রী মহলের অপতৎপরতায় বিপাকে ডাক্তার মিজান “ঝালকাঠির বাউকাঠিতে ফিলিস্তিনে ইজরাইলী গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন।” ঝালকাঠির উদচড়া গ্রামে বাড়িঘর দখলের অভিযোগ। কুড়িগ্রামে ১২ বছরের শিশু নিখোঁজ। ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন। ঝালকাঠির গাভারামচন্দ্রপুর ইউনিয়নে বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান। মাদারীপুরে ‘ভাই’ সম্বোধন করায় সাংবাদিককে সাবেক সেনা কর্মকর্তার হুমকি সিসিক ৩৪ নং ওয়ার্ড বিএনপিতে যোগ দিতে মরিয়া আওয়ামিলীগ দোসর খোকন!

সীমার বিরুদ্ধে এবার ভারতের আদালতে পাকিস্তানি স্বামী

Reporter Name / ৩৩৫ Time View
Update : রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০২৪

খবর জনতা ডেস্ক:

প্রেমের টানে সন্তানদের নিয়ে ভারতে চলে এসেছেন পাকিস্তানি বধূ সীমা হায়দার। এরপর বিয়েও করেছেন ভারতীয় যুবক সচিন মীনাকে। কিন্তু সীমাকে ফেরত পেতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তার পাকিস্তানি স্বামী। এবার ভারতের আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি।

সীমার পাকিস্তানি স্বামীর নাম গুলাম হায়দার। মোমিন মালিক নামে এক আইনজীবীর মাধ্যমে তিনি নয়ডার আদালতে মামলা করেছেন। সীমা ও তার বর্তমান স্বামী সচিন মীনার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন তিনি।

গুলামের আইনজীবী ১৫৬(৩) ধারায় মামলা করেছেন। এই ধারার মাধ্যমে তদন্তের নির্দেশ দেয়া যায়।

পাবজি খেলতে গিয়ে সচিনের সাথে পরিচয় হয়েছিল সীমার। এমনটাই দাবি করা হয়। এরপর সচিনের প্রেমে হাবুডুবু খান তিনি। এরপর পাকিস্তান থেকে ভারতে চলে আসার সিদ্ধান্ত। একেবারে চার সন্তানকে নিয়ে তিনি অবৈধ রুটে ভারতে চলে আসেন। তিনি সচিনকে বিয়েও করেন। কিন্তু সীমার সাবেক স্বামী ভারতের আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করেছিলেন। এবার মামলা করলেন তিনি।

তার আইনজীবীর দাবি, সীমা গুলামের কাছ থেকে ডিভোর্স না নিয়েই এসব করছেন। সেক্ষেত্রে যেহেতু ওই নারী ডিভোর্স নেননি সেক্ষেত্রে এই বিয়ে পুরো অবৈধ। এমনটাই দাবি করা হয়েছে।

ওই আইনজীবী আদালতে জানিয়েছেন, সীমা গুলাম হায়দারকে তার স্বামী হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন জামিন পাওয়ার জন্য। তাকে যখন অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের জন্য গ্রেফতার করা হয়েছিল তখন তিনি এই দাবি করেছিলেন। আবার সেই সীমাই প্রকাশ্যে বলছেন সচিন তার স্বামী। এটা কিভাবে সম্ভব হতে পারে? কারণ তিনি তার আগের স্বামীর কাছ থেকে ডিভোর্স নেননি। তারপরেও কিভাবে তিনি ওই দাবি করতে পারেন!

ওই আইনজীবীর দাবি, ১৮ এপ্রিলের মধ্যে একটি রিপোর্ট জমা দেয়ার জন্য নয়ডার পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৩ জুলাই নয়ডা পুলিশ হরিয়ানার বল্লভগড় থেকে সচিন ও সীমাকে গ্রেফতার করেছিল। ফরেনার্স অ্যাক্টের সেকশন ১৪ অনুসারে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল। আইপিসি সেকশন ১২০ বি অনুসারে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল। পরে ৭ জুলাই তারা জামিন পেয়েছিলেন।

এদিকে, সচিনের বাবাকেও পুলিশ গ্রেফতার করেছিল। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান।

গুলামের আইনজীবীর দাবি, সীমা আগের স্বামীর থেকে ডিভোর্স নেননি। তারপরেও তিনি সচিনের সাথে থাকেন।

সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/