• রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন ঝালকাঠি প্যারেন্টস প্রেয়ার প্রি-ক্যাডেট স্কুল ১৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণী মানব সেবা সেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্পেইন ও রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ঝালকাঠির ইকোপার্ক রক্ষা,খেলার মাঠ ও পার্কের অনুকূলে পৌরসভার বাজেট বরাদ্দ বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান মাসুম এবং তার পুত্রের দূর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে আসছে বিস্তারিত.. রামপাল-মোংলায় কৃষিকে বাঁচাতে ওয়াপদা বেড়িবাঁধ বাস্তবায়ন করা হবে : কৃষিবিদ শামীমুর রহমান  আন্তর্জাতিক দুর্নীতি দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আলোচনা সভা ঝালকাঠিতে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকুরি নিয়ে ছেলেরা দূর্ণীতি করে কোটিপতি : রাজাপুরের যুদ্ধকালিন ইউনুচ আওয়ামী সহযোগীতায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা নলছিটি পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড আয়োজিত জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

গোয়াইনঘাট পুলিশের বুঙ্গার নতুন লাইনম্যান হচ্ছেন তারা!

Reporter Name / ৫৯ Time View
Update : বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৪

গোয়াইনঘাট প্রতিনিধি : গেলো সেপ্টেম্বর মাসে সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি, সকল জেলার এসপি ও ওসিদের চোরাচালান প্রতিরোধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেন। জেলা পুলিশ ম্যাজিষ্ট্যাটি মিটিং ও চোরাচালান বিরোধী ট্যাক্সফোর্সের মিটিংয়ে চোরাচালান প্রতিরোধে করোনীয় সম্পর্কে আলোচনা হয়। এদিকে বিএনপি হাইকমান্ড থেকে জেলা কমিটির নেতৃবৃন্দ দিচ্ছেন কঠিন হুসিয়ারী। চোরাচালানের জড়িত এমন কয়েকজনকে দল থেকে বহিষ্কার করে নিজেদের স্বচ্ছতার প্রমান দিয়েছেন জেলা ও মহানগর বিএনপি। কিন্তু জেলার পাশাপাশি উপজেলা গুলোর নেতারা সরাসরি জড়িয়ে গেছেন মিঠা বালু চোরাচালান ব্যবস্যায়।

গোয়াইনঘাট সীমান্তে চোরাচালান ব্যবসায় পুলিশের লাইনম্যান হিসাবে আলোচনায় উঠে এসেছে সিলেট জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাশেম ও গোয়াইনঘাট উপজেলার যুবদল নেতা জয়দল হোসেনের নাম।
তারা গোয়াইনঘাট থানা অফিসার ইনচার্জ ও গোয়াইনঘাট সার্কেলের নেতৃত্বে নতুন লাইনম্যান হিসাবে সীমান্তের একাংশে চাঁদাবাজি করে আসছেন এ দুজন।

স্থানীয়রা জানান, চোরাকারবারিরা জেলা ও স্থানীয় বিএনপির নেতা হওয়ায় তাদের শেল্টার দিচ্ছে পুলিশ ও বিজিবিসহ গোয়াইনঘাট থানা পুলিশ। তাদের বিরুদ্ধে গোয়াইনঘাটসহ সিলেটের বিভিন্ন থানায় রয়েছে ভারতীয় চোরাচালানের মামলা। ভারতের সিমান্ত থেকে প্রতিদিন কয়েছে হাজার হাজার চোরাই চিনির বস্তা। ভারত থেকে চিনি নিয়ে এসে সিমান্ত এলাকায় রাখা হয় পরে সময় সুযোগ করে সেই চিনি তাদের নিজেদের গোদামে স্টক করে রাখা হয়।
এরপর হরিপুর তামাবিল রোড কিংবা এয়ারপোর্টে রোড দিয়ে শহরের বিভিন্ন ব্যবসায়ীর সহযোগিতায় সেই চিনি সিলেট নগরীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পাচার করে থাকেন আরেকটি চক্র।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সিলেট জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাশেম ও গোয়াইনঘাট উপজেলার যুবদল নেতা জয়দল হোসেন এতো প্রভাবশালী তাদের বিরুদ্ধে শত সংবাদ প্রকাশ হলেও কোন লাভ নেই। কারণ থানা পুলিশের ভিট অফিসার চলেন লাইম্যানদের কথায়।

তাই তাদের বিরুদ্ধে লিখেও কোন লাভ হবেনা। কারন সিলেট নগরের কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা তাদের ব্যবসার সাথে জড়িত। এরা সকলেই আম্বরখানা এলাকায় অফিস খোলে চোরাচালানের ব্যবসা পরিচালনা করে থাকেন। এদের পাশাপাশি তাকে শেল্টার দিয়ে থাকেন হরিপুর বাজারের সভাপতি হাজী হেলাল, আবুল হোসেন উরফে পিচ্চি আবুল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/