• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন ঝালকাঠি প্যারেন্টস প্রেয়ার প্রি-ক্যাডেট স্কুল ১৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণী মানব সেবা সেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্পেইন ও রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ঝালকাঠির ইকোপার্ক রক্ষা,খেলার মাঠ ও পার্কের অনুকূলে পৌরসভার বাজেট বরাদ্দ বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান মাসুম এবং তার পুত্রের দূর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে আসছে বিস্তারিত.. রামপাল-মোংলায় কৃষিকে বাঁচাতে ওয়াপদা বেড়িবাঁধ বাস্তবায়ন করা হবে : কৃষিবিদ শামীমুর রহমান  আন্তর্জাতিক দুর্নীতি দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আলোচনা সভা ঝালকাঠিতে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকুরি নিয়ে ছেলেরা দূর্ণীতি করে কোটিপতি : রাজাপুরের যুদ্ধকালিন ইউনুচ আওয়ামী সহযোগীতায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা নলছিটি পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড আয়োজিত জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পদ্মা সেতু প্রকল্পে ব্যয় সাশ্রয় করেছে ১ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা

Reporter Name / ২০৯ Time View
Update : শনিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৪

খন্দকার আছিফুর রহমান : বিদ্যুৎ জালানি ও খনিজ সম্পদ এবং সড়ক পরিবহন, সেতু ও রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পদ্মা সেতু প্রকল্পে ১ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা ব্যয় সাশ্রয় করেছে।

তিনি বলেন, পদ্মা সেতু প্রকল্পের সর্বশেষ প্রাক্কলিত ব্যয় ছিল ৩২ হাজার ৬০৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। ব্যয় সংকোচননীতি অবলম্বন করে সর্বশেষ চূড়ান্ত ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার ৭৭০ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এখানে প্রায় ১ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে। এটা থেকে বুঝা যায় যে আগে যদি ভালো সরকার থাকতো তাহলে আরও ব্যয় সংকোচন করা যেত।
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলার জাজিরা সার্ভিস এরিয়া-২’র কনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় কথা বলেন।
এরআগে তিনি পদ্মা সেতু পরিদর্শন করেন।
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ব্যয় সংকোচন নীতি গ্রহণ করে মূল সেতুতে ৫৩০ কোটি টাকা, নদী শাসনে ৮০ কেটি টাকা, সংযোগ সড়ক ও সার্ভিস এড়িয়ায় ১৭৮ কোটি টাকা, ভূমি অধিগ্রহণ ১০৩ কোটি টাকা ও অন্যান্য সকল ব্যয় ১ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা সাশ্রয় করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বিদ্যুৎ খাতে বিভিন্ন অনিয়মের কারণে যে অতিরিক্ত ব্যয় হয়েছে, তা নিরসনে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। শুধু সংখ্যাগত উন্নয়ন হলেই হবে না, গুণগত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছেন।
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, তিনি মূলত খুলনা যাচ্ছেন রূপসা বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন করতে। খুলনার রূপসায় ৮৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের গ্যাস সরবরাহ নাই। কিন্তু উন্নয়ন দেখানো হয়েছে, বিভ্রান্ত করা হয়েছে যে জিডিপি বাড়ছে, গ্রোথ বাড়ছে। কিন্তু এ গ্রোথ তো কাজের না। যদি বিদ্যুৎ না থাকে তাহলে তো এ গ্রোথ একটা সংখ্যা মাত্র । রূপসা বিদ্যুৎ কেন্দ্র কি করা যায়, তা নিয়ে পরদর্শন শেষে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এসময় সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মুনজুর হোসেন, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. নূরুল আলম, শরীয়তপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. সাইফুদ্দিন গিয়াসসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/