• রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ০৪:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঝালকাঠিতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মোনাজাত। ঝালকাঠিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন। ঝালকাঠিতে জমি জমার বিরোধের জেরে ঘর ভাঙচুর: আইনের আশ্রয় নিলেন নিঃস্ব নারী। ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঠালিয়া) সংসদ সদস্য প্রার্থী সেলিম রেজার,ঝালকাঠির লেবুবুনিয়া বাজার অফিস উদ্বোধন ও গণসংযোগ। রাজাপুর গালুয়া বাজারে সেলিম রেজার গণসংযোগে ব্যাপক সাড়া। জয়পুরহাটের নবান্ন উৎসব : আউলিয়া পারভীন ঝালকাঠি জেলা তাতি দলের কমিটি অনুমোদন। বরিশাল শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান’র সাথে কলেজ শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের সাথে মত বিনিময় সভা। বেসরকারি মেডিকেলে শূন্য আসন থাকা সত্ত্বেও দ্বিতীয় দফা ভর্তি কার্যক্রম নেই : হতাশ শিক্ষার্থীরা। মেয়েটির নাম বর্ষা : আউলিয়া পারভীন

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পদ্মা সেতু প্রকল্পে ব্যয় সাশ্রয় করেছে ১ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা

Reporter Name / ৩৫৯ Time View
Update : শনিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৪

খন্দকার আছিফুর রহমান : বিদ্যুৎ জালানি ও খনিজ সম্পদ এবং সড়ক পরিবহন, সেতু ও রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পদ্মা সেতু প্রকল্পে ১ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা ব্যয় সাশ্রয় করেছে।

তিনি বলেন, পদ্মা সেতু প্রকল্পের সর্বশেষ প্রাক্কলিত ব্যয় ছিল ৩২ হাজার ৬০৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। ব্যয় সংকোচননীতি অবলম্বন করে সর্বশেষ চূড়ান্ত ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার ৭৭০ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এখানে প্রায় ১ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে। এটা থেকে বুঝা যায় যে আগে যদি ভালো সরকার থাকতো তাহলে আরও ব্যয় সংকোচন করা যেত।
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলার জাজিরা সার্ভিস এরিয়া-২’র কনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের সঙ্গে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় কথা বলেন।
এরআগে তিনি পদ্মা সেতু পরিদর্শন করেন।
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ব্যয় সংকোচন নীতি গ্রহণ করে মূল সেতুতে ৫৩০ কোটি টাকা, নদী শাসনে ৮০ কেটি টাকা, সংযোগ সড়ক ও সার্ভিস এড়িয়ায় ১৭৮ কোটি টাকা, ভূমি অধিগ্রহণ ১০৩ কোটি টাকা ও অন্যান্য সকল ব্যয় ১ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা সাশ্রয় করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বিদ্যুৎ খাতে বিভিন্ন অনিয়মের কারণে যে অতিরিক্ত ব্যয় হয়েছে, তা নিরসনে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। শুধু সংখ্যাগত উন্নয়ন হলেই হবে না, গুণগত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছেন।
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, তিনি মূলত খুলনা যাচ্ছেন রূপসা বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন করতে। খুলনার রূপসায় ৮৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের গ্যাস সরবরাহ নাই। কিন্তু উন্নয়ন দেখানো হয়েছে, বিভ্রান্ত করা হয়েছে যে জিডিপি বাড়ছে, গ্রোথ বাড়ছে। কিন্তু এ গ্রোথ তো কাজের না। যদি বিদ্যুৎ না থাকে তাহলে তো এ গ্রোথ একটা সংখ্যা মাত্র । রূপসা বিদ্যুৎ কেন্দ্র কি করা যায়, তা নিয়ে পরদর্শন শেষে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এসময় সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মুনজুর হোসেন, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. নূরুল আলম, শরীয়তপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. সাইফুদ্দিন গিয়াসসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/