• শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজাপুরে বিনামূল্যে সার-বীজ পেল ১হাজার ৯৫০জন কৃষক। ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের আয়োজিত বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। ফুলতলায় অপচিকিৎসা রুখতে গিয়ে কুচক্রী মহলের অপতৎপরতায় বিপাকে ডাক্তার মিজান “ঝালকাঠির বাউকাঠিতে ফিলিস্তিনে ইজরাইলী গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন।” ঝালকাঠির উদচড়া গ্রামে বাড়িঘর দখলের অভিযোগ। কুড়িগ্রামে ১২ বছরের শিশু নিখোঁজ। ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন। ঝালকাঠির গাভারামচন্দ্রপুর ইউনিয়নে বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান। মাদারীপুরে ‘ভাই’ সম্বোধন করায় সাংবাদিককে সাবেক সেনা কর্মকর্তার হুমকি সিসিক ৩৪ নং ওয়ার্ড বিএনপিতে যোগ দিতে মরিয়া আওয়ামিলীগ দোসর খোকন!

আ.লীগের নেতাকর্মীরা পালিয়ে গেলে যুদ্ধটা করলো কে? প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

Reporter Name / ৩১৫ Time View
Update : বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪

খবর জনতা  ডেস্ক:

২৫ মার্চ মুক্তিযুদ্ধের সময় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা পালিয়েছিলেন বলে বিএনপির এক নেতার মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পালিয়ে গেলে যুদ্ধটা করলো কে?

বুধবার (২৭ মার্চ) বেলা সোয়া একটার দিকে রাজধানীর তেজগাঁওস্থ আওয়ামী লীগের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এমন প্রশ্ন রাখেন তিনি।

সভাপতির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির এক নেতাকে বলতে শুনলাম ২৫ মার্চ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা না কি পালিয়ে গিয়েছিল। আমি তাদের কাছে জানতে চাই, তাহলে যুদ্ধটা করলো কে? আজকে যে দলটি বড় বড় কথা বলছে, ২৫ মার্চ আওয়ামী লীগ পালিয়েছিল, তাহলে যে মুক্তিযুদ্ধের সরকার গঠন করা হলো, সেক্টর ভাগ করা হলো, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় জিয়াউর রহমান ছিলো একজন বেতনভুক্ত কর্মচারী। জিয়াউর রহমান যে মেজর থেকে মেজর জেনারেল হলো এই প্রমোশনটা কে দিল? আওয়ামী লীগ দিয়েছে৷ এটাও অকৃতজ্ঞরা ভুলে যায়।

শেখ হাসিনা বলেন, যারা প্রশ্ন করেন আওয়ামী লীগ কোথায় ছিল, আমি প্রশ্ন করি, আপনারা কোথায় ছিলেন? সোয়াত জাহাজে অস্ত্র এসেছিল পাকিস্তান থেকে। সেই অস্ত্র খালাস করতে গিয়েছিল জিয়াউর রহমান। সেখান থেকে তাকে ধরে নিয়ে আসা হয়। ২৫ মার্চ পাকিস্তানিরা যে বাঙালিদের ওপর আক্রমণ চালায়, সে হামলাকারীদের একজন জিয়াউর রহমানও।

তিনি বলেন, স্বাধীনতাযুদ্ধে আমরা প্রতিবেশীসহ অনেক দেশের সহায়তা পেয়েছি। আবার পেয়েছি, অনেক বড় বড় দেশের বৈরিতা। অবশ্য, সে দেশের নাগরিকদের সমর্থনও পেয়েছি। যারা আমাদের স্বাধীনতায় সহায়তা করেছে, তাদের আমরা সম্মানিত করেছি, স্বীকৃতি দিয়েছি। একমাত্র বাংলাদেশই এটা করেছে। এতে বাংলাদেশও সম্মানিত হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশে কিছু আঁতেল আছে। বুদ্ধিজীবী। বুদ্ধি বেচে জীবিকা নির্বাহ করেন যিনি। বাংলাদেশে একটা কাণ্ড আমরা দেখি, অতি বাম, অতি ডান। স্বাভাবিকভাবে গণতান্ত্রিক ধারাটা তারা পছন্দ করেন না।

যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে গড়ে তুলতে বঙ্গবন্ধুকে সময় দেওয়া হয়নি জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়তে বঙ্গবন্ধুকে সহায়তা না করে উল্টো বিরোধিতা করা হয়েছিল। যারা এখন দেশের উন্নয়ন দেখতে পায় না তারাই জাতির পিতার অবদানকে অস্বীকার করেছিল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/