• রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রাজাপুরে বিনামূল্যে সার-বীজ পেল ১হাজার ৯৫০জন কৃষক। ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের আয়োজিত বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। ফুলতলায় অপচিকিৎসা রুখতে গিয়ে কুচক্রী মহলের অপতৎপরতায় বিপাকে ডাক্তার মিজান “ঝালকাঠির বাউকাঠিতে ফিলিস্তিনে ইজরাইলী গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন।” ঝালকাঠির উদচড়া গ্রামে বাড়িঘর দখলের অভিযোগ। কুড়িগ্রামে ১২ বছরের শিশু নিখোঁজ। ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন। ঝালকাঠির গাভারামচন্দ্রপুর ইউনিয়নে বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান। মাদারীপুরে ‘ভাই’ সম্বোধন করায় সাংবাদিককে সাবেক সেনা কর্মকর্তার হুমকি সিসিক ৩৪ নং ওয়ার্ড বিএনপিতে যোগ দিতে মরিয়া আওয়ামিলীগ দোসর খোকন!

এই মুহূর্তে সব সত্য কথা বলার সময় আসেনি : গয়েশ্বর রায়

Reporter Name / ৩৬০ Time View
Update : সোমবার, ১৮ মার্চ, ২০২৪

এই মুহূর্তে সব সত্য কথা বলার সময় আসেনি মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, সত্য কথা বলারও সময় আছে। সত্য কথা বলতে গেলে কখনো কখনো বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।

সোমবার (১৮ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লা‌বের আব্দুস সালাম হ‌লে খোন্দকার দেলোয়ার হো‌সেন স্মৃ‌তি ফাউন্ডেশ‌নের উদ্যোগে খন্দকার দেলোয়ার হো‌সেনের ১৩তম মৃত্যুবা‌র্ষিকী উপল‌ক্ষে দোয়া ও স্মরণসভায় তি‌নি এসব কথা ব‌লেন।

গয়েশ্বর রায় বলেন, ‘খন্দকার দেলোয়ার হোসেনের জীবন খুব ছোট না। খুব অল্প সময়ে তিনি সবার ওপরে উঠতে পেরেছিলেন। বাকি সময় তিনি নানাবিধ ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে চাপা পড়েছিলেন। তিনি তার অভিজ্ঞতা ও রাজনৈতিক জ্ঞান প্রকাশ করার জন্য যথেষ্ট বাধার সম্মুখিন হয়েছেন। তার অনেক ধৈর্য্য ও সাহস ছিল।’

তিনি আরো বলেন, ‘আপনারা অনেকে অনেক কথা বলতে চান। কিন্তু সবসময় সব কথা না বলা ভালো। সত্য কথা বলারও সময় আছে। সত্য কথা বলতে গেলে কখনো কখনো বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। এই মুহূর্তে সব সত্য কথা বলার সময় আসেনি, সেই পরিবেশও তৈরি হয়নি। কারণ, আমরা একটা লড়াইয়ের ময়দানে আছি। কারণ, আমাদের এখানে ভালো, মন্দ খোঁজার থেকে লড়াইয়ের মাঠে সমাগমটা বড় করাই বড় কথা। যদিও ঐক্যবদ্ধ, প্রতিশ্রুতিশীল গুটি কয়েক লোক এক হলে যা জয়লাভ করা যায়, তা কমিটমেন্ট নাই এমন হাজার মানুষ দিয়েও কোনো যুদ্ধ বা সংগ্রামে লড়াই করে জয়ী হওয়া যায় না।’

তিনি আরো বলেন, ‘ইফতারে মানুষ বড়ই খাবে না খেজুর খাবে সেই কথা ঠিক করে দেয়া একটা অর্বাচীন সরকারের অধীনে দেশের মানুষ বাস করছে। এর চেয়ে পীড়াদায়ক, যন্ত্রণাদায়ক, অপমানজনক আর কিছু একটি রাষ্ট্রের নাগরিকদের জন্য হয় না।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা কেমন আছি সেটা সবাই জানে। যারা ক্ষমতায় আছে তারা কেমন আছে, তা কেউ জানে না। কিন্তু তারা জানে। তারা ভালো নেই। আর ভালো নেই বলেই মাঝে মাঝে আবোল-তাবোল কথা বলে। তাতে আমাদের কষ্ট পাওয়ার কিছু নেই। বরং এটাকে যদি অনুধাবন করতে পারি, তাহলে আমাদের মধ্যে ঐক্য বাড়বে, পথচলাটা সঠিক হবে।’

তিনি আরো বলেন, ‘খন্দকার দেলোয়ার হোসেন অনেক জয় করেছেন। দলের অভ্যন্তরের সব ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলায় জীবনের শেষ প্রান্তে দেখিয়ে গিয়েছেন, তিনি ছোট নন। তিনি অনেক বড়, অনেক গুণী, অনেক জ্ঞানী, অনেক সাহসী।’

কবি আবদুল হাই শিকদারের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএন‌পির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য জয়নুল আবেদিন ফারুক, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডাক্তার মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ঢাকা বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ প্রমুখ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
https://slotbet.online/