সময়ে স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়েও অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন, যদি ঘুম পর্যাপ্ত না হয়। শারীরিক এবং একই সঙ্গে মানসিক সুস্থতার জন্য পরিমাণ মতো ঘুম অত্যন্ত জরুরি। ব্যস্ততম জীবনে কাজের চাপে ঘুমের ঘাটতি থেকে যায়। বিশেষ করে মহিলাদের শুধু বাইরের কাজ নয়, বাড়ির সিংহভাগ দায়িত্বও সামলাতে হয়। এ ক্ষেত্রে কর্মজীবী মহিলাদের উপর চাপ বেশি পড়ে। এত কিছু একসঙ্গে সামলাতে গিয়ে ব্যাঘাত ঘটে ঘুমের। চিকিৎসকদের মতে, পুরুষের চেয়ে মহিলাদের ঘুমের প্রয়োজন বেশি। ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম মহিলাদের জন্য যথেষ্ট নয়।
পায়ে অ্যাঞ্জিয়োপ্লাস্টি হয়েছে অমিতাভ বচ্চনের! কেন করানো হয় এই অস্ত্রোপচার?
১০০ টাকার পাওভাজির দাম মেটালেন ১.৫ লক্ষ টাকার আইফোন দিয়ে! কী হল তার পর?
‘ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন’ বলছে, প্রায় ৪০ শতাংশ নারী অনিদ্রায় ভুগে থাকেন। প্রাথমিক কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে জৈবিক গঠন অনুসারে পুরুষ এবং মহিলাদের ঘুমের প্রয়োজনীয়তার মধ্যে সামান্য পরিবর্তন থাকতে পারে। এ ছাড়া গবেষণায় বলা হচ্ছে যে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের ঘুম অনেক বেশি সজাগ। অর্থাৎ, ছেলেদের মধ্যে গভীর ঘুমের প্রবণতা আছে, তুলনায় মেয়েদের ঘুম পাতলা। ফলে সময় পেলেও বিভিন্ন কারণে ঘুম ভেঙে যায়। অনেক মহিলাই যে হেতু ঘর এবং বাইরে দুটোই সামলান, তার জন্য একটা মানসিক চাপ সব সময়ে কাজ করে তাঁদের মধ্যে। নিশ্চিন্তে ঘুমোনোর সুযোগ কম থাকে। এ ছাড়াও হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করতে, মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখতে, ব্যক্তিগত জীবনযাপন ও কর্মক্ষমতা বজায় রাখতেও মহিলাদের ঘুমের প্রয়োজন বেশি।
কোন নিয়মগুলি মেনে চললে ঘুম আসবে দ্রুত?
১) রাত ১০টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ার চেষ্টা করুন। সকাল ৭টায় উঠুন।
২) রাতে শোয়ার আগে কফি, চা, নিকোটিন এড়িয়ে চলুন।
৩) রাতে হালকা খাবার খান। শোয়ার আগে হাঁটাচলা করে নিন।
৪) ঘুমোনোর আগে গরম জলে এক বার স্নান করে নিতে পারেন। সুত্র : আনন্দবাজার
https://slotbet.online/